৩৫ বছর পর আবার একসঙ্গে তারা

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

দুজনেই সিনেমার মানুষ। তাইতো তাদের জীবন অনেকটা সিনেমার মতোই। বনিবনা না হওয়ায় আশির দশকের শেষ দিকে আলাদা থাকতে শুরু করেন বর্ষীয়ান বলিউড অভিনেতা রণধীর কাপুর ও তার স্ত্রী ববিতা। অবশেষে বিভেদ ভুলে আবারও এক ছাদের নিচে থাকতে শুরু করেছেন তারা। মাঝখানে কেটে গেছে দীর্ঘ ৩৫ বছর। 

এই জুটির আরও একটি পরিচয় আছে। তারা বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুর ও কারিনা কাপুরের বাবা-মা। ববিতা এবং রণধীর যে সময় সংসার পেতেছিলেন তখন বিয়েকে মূলত একটা ধর্মানুষ্ঠান বলেই দেখা হতো। তখন স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ, আলাদা হয়ে যাওয়া— এই বিষয়গুলো খুব একটা ভালো চোখে দেখা হত না। সেই সময় দাঁড়িয়ে ১৭ বছর সংসার করার পর আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তারা। কিন্তু কখনও তাদের আইনি বিচ্ছেদ হয়নি।

একসঙ্গে থাকতেন না বহু বছর। দুই মেয়ে কারিশমা এবং কারিনাকেও একা হাতে মানুষ করেন ববিতা। এত বছর আলাদা থাকার পর আবারও একসঙ্গে এক ছাদের তলায় থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন ববিতা এবং রণধীর।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে, বান্দ্রার বাড়িতে গত সাত মাস ধরেই একসঙ্গে থাকছেন ববিতা-রণধীর। আর মা-বাবার এই সিদ্ধান্তে খুশি কারিনা আর কারিশমাও। মাঝে ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদও শোনা গিয়েছিল বলিউডের এই দুই কিংবদন্তি জুটি একসঙ্গে থাকবেন। পরে রণধীর নিজেই জানান, আপাতত এরকম হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।

আরকে বাংলো থেকে বেরিয়ে এলেও কাপুর পরিবারের সব রকমের দায়িত্ব এবং কর্তব্য এতদিন পালন করে এসেছেন ববিতা। তারা দুজনেই আপাতত বান্দ্রার বাড়িতে নতুনভাবে সংসার পেতেছেন। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে ‘কাল আজ অর কাল’ মুক্তির পরপরই বিয়ে করেন এই জুটি।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ১ ডিসেম্বর - dainik shiksha এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ১ ডিসেম্বর পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গল্প - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গল্প বিসিএসে আনুকূল্য পেতে যেচে তথ্য দিয়ে বাদ পড়ার শঙ্কায় - dainik shiksha বিসিএসে আনুকূল্য পেতে যেচে তথ্য দিয়ে বাদ পড়ার শঙ্কায় বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই ছাত্রলীগ নেতাকে উপাচার্যের পিএস নিয়োগ - dainik shiksha বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই ছাত্রলীগ নেতাকে উপাচার্যের পিএস নিয়োগ ৬ষ্ঠ ও ৮ম শ্রেণির বাদপড়া শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ - dainik shiksha ৬ষ্ঠ ও ৮ম শ্রেণির বাদপড়া শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ জাল সনদে চাকরি করছেন এক বিদ্যালয়ের সাত শিক্ষক - dainik shiksha জাল সনদে চাকরি করছেন এক বিদ্যালয়ের সাত শিক্ষক কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক ছাত্র আন্দোলনে নি*হত ৯ মরদেহ তোলার নির্দেশ - dainik shiksha ছাত্র আন্দোলনে নি*হত ৯ মরদেহ তোলার নির্দেশ please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0026710033416748