‘সুপার ফুড’ সজিনার ভালোমন্দ নিয়ে যেসব তথ্য জেনে রাখতে পারেন

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

বাংলাদেশের অতি পরিচিত এক সবজি সজিনা বা সজনে পাতা। মূলত বিভিন্ন ধরনের খাবারের আনুষাঙ্গিক উপকরণ হিসেবে আমাদের দেশে এর ব্যবহার দেখা যায়।

তবে এই সবজিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। এমনকি বৈশ্বিকভাবেই সজিনা ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। 

তবে এর গুণাগুণ সম্পর্কে খুব কম মানুষই অবগত। কী আছে সজিনাতে? কেনই বা একে ‘সুপার ফুড’ বলা হয়?

‘পুষ্টির ডিনামাইট’ সজিনা

গুল্মজাতীয় উদ্ভিদের প্রজাতি সজিনার বৈজ্ঞানিক নাম Moringa Oleifera। বীজের শুঁটির আকৃতির কারণে ইংরেজিতে একে বলা হয় "ড্রামস্টিক ট্রি’।

পুষ্টি, ঔষধিগুণ ও সারা বছর ফলন পাওয়া যায় বলে বাড়ির আঙিনায় জন্মানো এই গাছকে ‘মাল্টিভিটামিন বৃক্ষ’ও বলা যায়।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) তথ্যমতে সজিনার উৎপত্তিস্থল দক্ষিণ এশিয়া। শীত প্রধান দেশ ছাড়া প্রায় সারা পৃথিবীতেই এটি জন্মে।

বিশেষ করে গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে এর চাষ হয়। সারা বিশ্বে ১৩ প্রজাতির সজিনা পাওয়া যায়।

এসব অঞ্চলে প্রদাহ থেকে শুরু করে গনোরিয়া কিংবা ম্যালেরিয়ার মতো রোগের প্রচলিত চিকিৎসায় সজিনা ব্যবহৃত হয়।

একইসঙ্গে পুষ্টিগুণ ও ঔষধিগুণ থাকায় সজিনাকে ‘অত্যাশ্চার্য বৃক্ষ’ ও ‘পুষ্টির ডিনামাইট’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।

সজিনার বহুমুখী ব্যবহার

সজিনার পাতা, শিকড় এবং অপরিণত শুঁটি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। এছাড়া এই গাছের বাকল, শুঁটি, পাতা, বাদাম, বীজ, কন্দ, শিকড় এবং ফুলসহ গোটা অংশই খাওয়া যায়।

যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত জন হপকিন্স ম্যাগাজিনে সজিনাকে শুষ্ক ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের অপুষ্টি প্রতিরোধে ‘শক্তিশালী অস্ত্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।

পর্যবেক্ষণ, প্রমাণ এবং একাধিক বৈজ্ঞানিক গবেষণার ভিত্তিতে সজিনায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও ঔষধি গুণ আছে বলে এতে উল্লেখ করা হয়।

সবজির চেয়ে এর পাতার গুণাগুণ আরও বেশি। সজিনা পাতায় নয় ধরনের অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো এসিডসহ ৩৮ শতাংশ আমিষ বিদ্যমান।

এছাড়াও এতে আছে আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন এ, বি এবং সি।

সজিনার বীজে থাকে প্রোটিন এবং ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।

কিন্তু সজিনার কার্যকারিতা কেবল ‘স্বাস্থ্যের জন্য ভালো’ বলেই শেষ করলে এর যথাযথ মূল্যায়ন হবে না বলেই ম্যাগাজিনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

পরিপক্ক সজিনার বীজ উদ্ভিজ্জ তেল হিসেবেও পাওয়া যায়, যা রান্নার কাজে বা মেশিনে ব্যবহার করা যেতে পারে।

এছাড়া সজিনার বীজে থাকা আমিষ ব্যাকটেরিয়াকে জমাটবদ্ধ করে আলাদা করে ফেলে। তাই পানীয় জল বিশুদ্ধ করতে বীজের গুড়ো করে পাওয়া পাউডার ব্যবহার করা যেতে পারে।

পুষ্টিবিদ সামিয়া তাসনিম বলেন, সজিনায় প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যামিনো এসিড থাকায় এটি ত্বকের এবং চুলের জন্য খুব উপকারী।

সজিনার ঔষধি গুণাগুণ

কেবল খাদ্য উপাদানই না, সজিনায় ঔষধিগুণও বিদ্যমান। এর বাকল, শিকড়, ফুল, ফল, পাতা, বীজ এমনকি এর আঠাও বিভিন্ন রোগের প্রতিকার হিসেবে কাজ করে।

পাতা বছরে সাতবার পর্যন্ত কাটা যায়। বর্ধনশীল, খরা-প্রতিরোধী এবং দক্ষিণ এশিয়ায় এই গাছের অনেক অংশ আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত হয় বলে "অলৌকিক গাছের" তকমাও পেয়েছে সজিনা।

ভারতীয় আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে, সজিনা গাছ ৩০০ রকমের রোগ থেকে মানুষকে রক্ষা করে। আধুনিক বিজ্ঞানও এ ধারণাকে সমর্থন করে।

যুক্তরাষ্ট্রের সরকার দ্বারা পরিচালিত বিশ্বের বৃহত্তম চিকিৎসা গ্রন্থাগার ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিনে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে সজিনার ঔষধি গুণাগুণের উল্লেখ রয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, আয়ুর্বেদিক এবং ইউনানি চিকিৎসায় সজিনা ব্যবহৃত হয়। এমনকি প্রথাগত পদ্ধতিতেও অনেক রোগের চিকিৎসায় সজিনা ব্যবহার করা হয়।

বিশেষ করে পরীক্ষাগারে প্রাণীদের ওপর চালানো গবেষণায় দেখা গেছে, সজিনা গাছের পাতা এবং বীজে সুরক্ষার জন্য জৈবসক্রিয় যৌগ উৎপাদিত হয়।

ফলে এতে কার্ডিও-প্রতিরক্ষামূলক এবং প্রদাহ, হাঁপানি, জীবাণু এবং ডায়াবেটিক প্রতিরোধী শক্তিশালী বৈশিষ্ট্য থাকে, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় এমনকি শরীরে টিউমার ছড়িয়ে পড়াও প্রতিরোধ করে।

সজনের শুঁটিতে ওলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ বীজ রয়েছে যা শরীরে উচ্চ মাত্রার "ভালো" কোলেস্টেরল উৎপাদনে ভূমিকা রাখে।

২০১৩ সালে ওষুধ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সাময়িকী ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফাইটোথেরাপিতে সজিনার প্রচলিত ব্যবহারের ওপর একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়।

এতে বলা হয়, সজিনা গাছের শুকনো পাতায় কমলালেবুর সাত গুণ ভিটামিন সি, দইয়ের চেয়ে নয় গুণ বেশি প্রোটিন, গাঁজরের চেয়ে ১০ গুণ বেশি ভিটামিন এ এবং কলার চেয়ে ১৫ গুণ বেশি পটাসিয়াম থাকে।

এছাড়াও এতে দুধের চেয়ে ১৭ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম এবং পালং শাকের চেয়ে ২৫ গুণ বেশি আয়রন থাকার ধারনা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

অর্থাৎ কোন খাদ্য উপাদানের জন্য যেসব খাবারের ওপর আমরা তুলনামূলক অনেক বেশি নির্ভরশীল, সেই একই খাদ্য উপাদান কয়েকগুণ বেশি পরিমাণে থাকে সজিনার পাতা, শুঁটি ও বীজে।

এছাড়া প্রদাহ, ক্ষত এবং টিউমার প্রতিরোধী হিসেবে সজিনার শিকড়ের নির্যাস উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে।

পুষ্টিবিদ সামিয়া তাসনিমের মতে, সজিনায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকায় এর পাতার রস বা সবজি বা চা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে ও কমাতে সাহায্য করে।

এছাড়া কোলেস্টেরল ব্যালেন্সের মাধ্যমে ওজন কমাতেও এটি ভূমিকা রাখে বলেও জানান তিনি।

চিকিৎসায় সজিনার ব্যবহার

কৃষি তথ্য সার্ভিস ওয়েবসাইটের দেয়া তথ্যমতে, শরীর, কান ও মাথাব্যথার মতো সমস্যায় সজিনা বিশেষভাবে উপকারী।

শরীরের কোনো স্থানে ব্যথা হলে বা ফুলে গেলে সজিনার শিকড়ের প্রলেপ দিলে ব্যথা ও ফোলা সেরে যায়।

এছাড়া সজিনার আঠা দুধের সাথে খেলে ও কপালে মালিশ করলে মাথা ব্যথা সেরে যায়।

সজিনার ফুল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।

আর ফুলের রস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে মূত্রপাথরি দূর হয়। একইসঙ্গে তা হাঁপানি রোগের ক্ষেত্রেও বিশেষ উপকারী।

সজিনা পাতার রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে দিলে বাচ্চাদের পেট জমা গ্যাস দূর হয় এবং এর চাটনি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।

এই রস হৃদরোগ চিকিৎসায় এবং রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়।

জন হপকিন্স ম্যাগাজিনে সজিনা নিয়ে ভারতে পরিচালিত ছয়টি গবেষণার উল্লেখ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, সজিনা পাতার নির্যাস টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে গ্লুকোজ কমিয়ে দেয়।

সজিনা পাতার শাক খেলে যন্ত্রণাধায়ক জ্বর ও সর্দি দূর হয় এবং এর পাতার রসে বহুমূত্র রোগ সারে। ক্ষতস্থান সারার জন্য সজিনা পাতার পেস্ট উপকারী।

সজিনার ফল নিয়মিত রান্না করে খেলে গেঁটে বাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

এর বীজের তেল মালিশ করলে বিভিন্ন বাত বেদনা, বোধহীনতা ও চর্মরোগ দূর হয়।

পোকার কামড়ে এন্টিসেপ্টিক হিসেবে সজিনার রস ব্যবহার করা হয়।

সজিনা শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। এছাড়াও শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য, ভারি ধাতু অপসারণ এবং শরীরে রেডিয়েশন ও কেমোথেরাপি নিতে সহায়তা করে।

এছাড়াও শ্বাসকষ্ট, মাথা ধরা, মাইগ্রেন, আর্থাইটিস এবং চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও সজিনা কার্যকর ভূমিকা রাখে বলেও ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘আয়রন ম্যান’ সজিনা

ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে বলা হয়, সবজিকে যদি সুপারহিরোদের সঙ্গে কল্পনা করা হতো, তাহলে সজিনা হতো আয়রন ম্যান।

সজিনার মধ্যে এমন এক রাসায়নিক বিন্যাস রয়েছে যার সঙ্গে ‘ব্রকলি’র মিল রয়েছে।

অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রকলি নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং অনেক ক্ষেত্রে অটিজমে আক্রান্তদের মধ্যে আচরণগত লক্ষণগুলো নমনীয় করে।

জন হপকিন্স ম্যাগাজিনে প্রকাশিত প্রবন্ধে স্কুল অফ মেডিসিনের লুইস বি এন্ড ডরোথি কুলম্যান কেমোপ্রোটেকশন সেন্টারের পরিচালক জেড ফাহে বলেন, "আমি নিশ্চিত যে শেষ পর্যন্ত সজিনাতেও ক্যান্সার-প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া যাবে।

তিনিসহ অনেক জৈব রসায়নবিদ বিশ্বাস করেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামী দশকগুলিতে আরও গরম ও শুষ্ক হয়ে ওঠা অঞ্চলে সজিনা একটি প্রধান খাদ্য উৎস হয়ে উঠতে পারে।

বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষ এবং অপুষ্টির বিরুদ্ধে লড়াই করতে এটি সাহায্য করবে বলে মনে করনে মিস্টার ফাহে।

"এর থেকে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন গ্রীষ্মমন্ডলের শুষ্ক ও দরিদ্র অঞ্চলের মানুষরা, যেখানে এটি আসলে জন্মায়। সেখানেই উদ্ভিদটি জীবন রক্ষাকারী হতে পারে," বলেন তিনি।

বাংলাদেশে সজিনার চাষ

বারোমাসি সজিনার জাত প্রায় সারা বছরই বার বার ফলন দেয়। এই গাছে সব সময় ফুল ও কচি শুঁটি দেখা যায়।

আমাদের দেশে দুই থেকে তিন প্রকার সজিনা পাওয়া যায়।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৮ হাজার ৬৭৫ হেক্টর জমিতে ৮৩ হাজার ৩৮১ মেট্রিক টন সজিনা আবাদ করা হয়েছে।

এছাড়া ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৩ কেজি সজিনা রপ্তানি হয়েছে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে রপ্তানি করা হয়েছে।

তবে এই পরিমাণ অত্যন্ত কম।

খুলনার ডুমুরিয়ায় সজিনার বাণিজ্যিক চাষ শুরু করেন নবদ্বীপ মল্লিক। তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে সজিনার পাতা গুঁড়ো করে উৎপাদিত পাউডার বিদেশে রপ্তানির চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

তবে একেবারেই হাতের স্পর্শ ছাড়া নির্দিষ্ট উপায়ে এই গুঁড়ো প্রস্তুত না করায় স্যাম্পল পাঠালেও শেষ পর্যন্ত তা কেনেননি ক্রেতারা।

এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে সজিনা চাষ শুরু হয়নি বলে জানান কৃষি কর্মকর্তা মো. আমিনুর ইসলাম।

তবে যেসব সবজিকে বাণিজ্যিক পর্যায়ে উন্নীত করতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে তার মধ্যে সজিনাও আছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

সজিনার অপকারিতা

সজিনা পাতায় অনেক বেশি পরিমাণে পুষ্টিগুণ ও ঔষধিগুণ থাকলেও বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকরও হতে পারে। ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনে প্রকাশিত প্রবন্ধে এর কয়েকটি ঝুঁকির দিক উল্লেখ করা হয়েছে।

১ গর্ভবতী নারীদের জন্য: সজিনার পাতা প্রতিদিনের আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট। তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি প্রজননরোধীও হতে পারে।

২ থাইরয়েড চিকিৎসায়: সজিনা থাইরয়েডের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করলেও থাইরয়েডের চিকিৎসার সময় অন্য কোনো ওষুধের সাথে মেশালে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৩ ডায়াবেটিকসের ক্ষেত্রে: সজিনা পাতা রক্তে শর্করা কমিয়ে দেয়। কিছু ক্ষেত্রে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা খুবই কমিয়ে দিতে পারে।

৪ রক্তচাপের ওষুধের জন্য: রক্তচাপ কমাতে সজিনা ব্যবহৃত হয়। তবে রক্তচাপ কমানোর ওষুধের সাথে এটি খেলে তা রক্তচাপ অতিরিক্ত কমিয়ে দিতে পারে।

পুষ্টিবিদ সামিয়া তাসনিমের মতে, যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে তাদের সজিনা না খাওয়াই উত্তম।

কারন কিডনি রোগীদের পটাসিয়াম ফসফরাস এবং প্রোটিন রেস্ট্রিক্টেড করা হয়। অন্যদিকে সজনে পাতায় অনেক পটাসিয়াম ফসফরাস এবং প্রোটিন থাকে।

তবে সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের কিডনি সুরক্ষায় সজিনা বেশ উপকারী, বলেন তিনি।

এছাড়া সজিনার পাতা থেকে উৎপাদিত পাউডার তুলনামূলকভাবে ব্যয়বহুল।

সূত্র : বিবিসি বাংলা


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
আমরা চাই না ছাত্রদের কঠোর হয়ে দমন করতে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা - dainik shiksha আমরা চাই না ছাত্রদের কঠোর হয়ে দমন করতে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবার ভর্তির লটারিও স্থগিত করলো সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল - dainik shiksha এবার ভর্তির লটারিও স্থগিত করলো সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে জয়পুরহাটের আইএইচটি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ - dainik shiksha একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে জয়পুরহাটের আইএইচটি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ৮ ডিসেম্বর - dainik shiksha এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ৮ ডিসেম্বর মিনিস্ট্রি অডিটরদের গরুর দড়িতে বাঁধবেন শিক্ষকরা! - dainik shiksha মিনিস্ট্রি অডিটরদের গরুর দড়িতে বাঁধবেন শিক্ষকরা! হা*মলা-ভা*ঙচুরের ঘটনায় মা*মলা করবে মোল্লা কলেজ কর্তৃপক্ষ - dainik shiksha হা*মলা-ভা*ঙচুরের ঘটনায় মা*মলা করবে মোল্লা কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্রলীগকে গণ*ধোলাই দিয়ে থানায় দিতে বললেন ওসি - dainik shiksha ছাত্রলীগকে গণ*ধোলাই দিয়ে থানায় দিতে বললেন ওসি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0032930374145508