প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ : ক্ষতিগ্রস্ত ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত নিয়োগের প্রার্থীরা

সালেহা আক্তার ও আকতারউজ্জামান |

মানুষের জীবনে সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা সবাই জানি, সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত (২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত) চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত না হওয়া আমরা প্যানেল প্রত্যাশীরাও এর ব্যতিক্রম নই। জীবনে গত হওয়া একটা মুহূর্তও ফিরিয়ে দেয়ার ক্ষমতা কেউ রাখে না। আর সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের কাছে সময়টা আরও গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, আমাদের এক সময় বয়সের বেড়াজালে আটকে পড়তে হয়। সাথে থাকে বছরের পর বছর সেশন জট, নিয়োগ প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতা। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত নিয়োগে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা দীর্ঘসূত্রিতার স্বীকার।

২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ সেপ্টেম্বর (৩০ ভাদ্র ১৪২১) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। পরদিন ১৫ সেপ্টেম্বর দৈনিক ইত্তেফাক, জনকণ্ঠ, কালের কণ্ঠ পত্রিকায় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়, যার স্মারক নং প্রাশিঅ/৭(নিয়োগ) /সাশিনি/(রাজস্ব) /২০১৪/২৪৯। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবার দীর্ঘ ৩ বছর ৮ মাস পর ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল ১ম ধাপের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং পর্যায় ক্রমে ৪ ধাপে একই বছরের ১ জুন সমাপ্ত হয়। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রায় ১৪ লাখ আবেদনকারী ছিল। এত বিপুল সংখ্যক আবেদনকারীর মধ্য মাত্র ২৯ হাজার ৫৫৫ জন (মহিলা ২০ হাজার ৪৬৬, পুরুষ ৯ হাজার ৮৯) লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। যার লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয় ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ৮ জুলাই। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং ৮ সেপ্টেম্বর নিয়োগের জন্য ৯ হাজার ৭৬৭ জনকে মনোনীত করে ফল করা প্রকাশ হয়। 

বর্তমান সরকার দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণ করার পর রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা শিক্ষার্থীদের ঝরেপড়া রোধে এবং ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের ভিতর শতভাগ প্রাথমিক শিক্ষা চক্র পূরণ করার লক্ষ্য ২০১০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতিবছরই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়মিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং ওই একই বছর ডিসেম্বরে প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রকাশিত হবার পর দীর্ঘ ৩ বছর ৮ মাস পর ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ জুলাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়, যার স্মারক নং ৩৮.০১.০০০০.১৪৩.১১.০১১.১৮-২৩০। সময়ের হিসেবে প্রায় ৪ বছর শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ ছিল, ২০১০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে প্রতিবছর শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ২০১৫-২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ৪টি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হতো। কিন্তু প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের  বিভিন্ন সময়ে মামলা জটিলতার কারণে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ স্থগিত ছিল। এর ফলে ২০১৩-১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্নাতক-স্নাতকোত্তর পাস করে চাকরির বাজারে প্রবেশ করা চাকরি প্রার্থীরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগে আবেদনকারী চাকরি প্রার্থীরা। কেননা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে সব চেয়ে বেশি সংখ্যক চাকরি প্রার্থী কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়ে থাকে।

২০১১ খ্রিষ্টাব্দে সরকারি রাজস্ব খাতভুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৪৪ হাজার ৬০৯ জনের মধ্যে ১২ হাজার ৭০১ জনকে নিয়মিত সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। বাকি ১৫ হাজার ১৯ জনকে ভবিষ্যতে নিয়োগের জন্য ‘পুল শিক্ষক’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়। এরপর নতুন নীতিমালা অনুযায়ী পুলভুক্ত শিক্ষকদের নিয়োগ শুরু হলেও সবাই নিয়োগ পাননি। শেষ পর্যন্ত তারা আদালতের শরণাপন্ন হন। রায় পক্ষে গেলে পুল শিক্ষকদের নিয়োগ প্রদান করা হয়। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের রেজিস্টার প্যানেলভুক্ত শিক্ষকদের ৪৯০টি রিটের বিপরীতে ১৫ হাজার জন প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য উচ্চ আদালত রায় প্রদান করলেও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্যানেলভুক্ত সকল প্রার্থীদের নিয়োগ দেয়া এবং ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের পুলভুক্ত সকল শিক্ষকে নিয়োগ প্রদান করতে গিয়ে ৪ বছর সময় লেগেছে। আটকে যায় ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের রাজস্ব খাতভুক্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে ১৫ হাজার ১৯ জনকে পুলভুক্ত করে রাখার ফলে পরবর্তী সময়ে তাদের নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করতে ৪ বছর সময় লেগে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের রাজস্ব খাতভুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে আবেদনকারী লাখ লাখ চাকরি প্রার্থী। 

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তহীনতা, পূর্বাপর না ভেবে প্রার্থীদের প্যানেল করা ও পুল গঠন করে শিক্ষক নেয়া এবং আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এ অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। পুল-প্যানেল সকল (৪৩ হাজার) শিক্ষক নিয়োগের জটিলতার দায়ভার ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের আবেদনকারীদের বহন করতে হয়েছে। 

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রদান করা হয় উপজেলাভিত্তিক। এর ফলে নিজ নিজ উপজেলার মেধাবী চাকরি প্রার্থীরা নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় নিয়োজিত হয়। অপরদিকে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান প্রচলিত কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করে থাকে। বিশেষ করে জেলা কোটার কারণে ছোট ছোট জেলাগুলোর প্রার্থীরা মন্ত্রণালয়গুলোতে বেশি প্রার্থী নিয়োগ পায় না। যেমন, ঢাকা জেলার জন্য সরকারি চাকরিতে জেলা কোটা ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ বরাদ্দ, আবার আয়তনে ছোট জেলা মেহেরপুরের জন্য জেলা কোটা ০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ উপজেলাভিত্তিক হওয়ায় দেশের সকল মেধাবীরা সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। আমাদের শিক্ষা জীবনে (স্নাতক, স্নাতক(সম্মান), স্নাতকোত্তর) ৩-৪ বছর সেশনজট ছিল, যার কারণে আমরা সঠিক সময়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করতে পারিনি। যার ফলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে চাকরিতে অবসরের সময়সীমা ২ বছর বৃদ্ধি করে ৫৭ থেকে ৫৯ বছর করা হয়। এর ফলে ২০১৩-১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্নাতক পাস করা চাকরিপ্রার্থীদের শ্রমবাজার সংকুচিত হয়ে আসে নিয়মিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়নি। আবার আমাদের চাকরিতে প্রবেশের নিদিষ্ট সময় (৩০বছর) বেধে দেয়ায় পর্যাপ্ত সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। 

২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত রাজস্ব খাত ভুক্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ৮নং কলামে স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে যে, বিদ্যমান কোটা নীতি অনুসরণ করে মেধাতালিকা অনুযায়ী (উপজেলা /থানাওয়ারী) ‘সহকারী শিক্ষক’ এর বিদ্যমান শূন্যপদসমূহে নিয়োগের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রস্তুত করে নিয়োগ দানের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের জুলাইয়ে ২০ হাজারের বেশি শূন্যপদ থাকা সত্ত্বেও নীতিমালা অনুযায়ী শূন্য পদ যথাযথভাবে পূরণ করা হয়নি। 

২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত (২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে) অনুষ্ঠিত নিয়োগে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকলেই মেধাবী। কেননা এই সকল চাকরি প্রার্থী একাধিকবার আবেদন করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত (প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ) এবং ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের স্থগিত (২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে) অনুষ্ঠিত পরীক্ষা ছিল শতভাগ স্বচ্ছ। তবুও এই নিয়োগ থেকে শূন্য পদ পূরণের নীতিমালা সঠিকভাবে মেনে নিয়োগ প্রদান করা হয়নি। অথচ ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের (২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে) অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নিয়োগ থেকে শূন্য পদের বিপরীত ১৮ হাজারের বেশি নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বরে নিয়োগের আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হবার পর বিভিন্ন জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যমতে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ থেকে ১০-১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। অথচ চূড়ান্তভাবে নিয়োগ দেয়া হয় ১৮ হাজারের বেশি যা ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত (২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে) অনুষ্ঠিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সাথে চরম বৈষম্য করা হয়, যা বাংলাদেশ সংবিধানের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি।

বাংলাদেশর সংবিধানের ২৯ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দেশের সকল নাগরিক সরকারি চাকরি লাভের সমান সুযোগ পাবে। কিন্তু আমরা (২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত) লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। ৪ বছর নিয়োগ পরীক্ষা বন্ধ থাকায় আমরা আমাদের জীবনের মূল্যবান সময় হারিয়েছি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ফিরিয়ে দিতে পারবে না। তাই মানব সম্পদ অপচয়ের দায়ভার অবশ্যই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। যেহেতু আমাদের ৪ বছর সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ফিরিয়ে দিতে পারবে না তাই আমাদের (২০১৪ খ্রিষ্টাব্দে স্থগিত) ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকলকে প্যানেলের মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করে  ক্ষতিগ্রস্ত চাকরি প্রার্থীদের পূর্নবাসন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করা রাষ্ট্রের অন্যতম দায়িত্ব।

লেখক : সালেহা আক্তার (আহ্বায়ক) ও আকতারউজ্জামান (যুগ্ম আহ্বায়ক), ২০১৪ স্থগিত ২০১৮ যুগ্ম আহ্বায়ক অনুষ্ঠিত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে প্যানেল প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় কমিটি।

[মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন।]


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
কাল খুলছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শনিবারও চালু ক্লাস - dainik shiksha কাল খুলছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শনিবারও চালু ক্লাস সরকারি কলেজ মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদিমের চাকরি জাতীয়করণ দাবি - dainik shiksha সরকারি কলেজ মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদিমের চাকরি জাতীয়করণ দাবি উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি শিক্ষকের বেতন ও শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে কাজ চলছে: শিক্ষামন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষকের বেতন ও শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে কাজ চলছে: শিক্ষামন্ত্রী বিএসসি মর্যাদার দাবিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের মাসব্যাপী কর্মসূচি - dainik shiksha বিএসসি মর্যাদার দাবিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের মাসব্যাপী কর্মসূচি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের হাতে স্মার্টফোন নয় - dainik shiksha ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের হাতে স্মার্টফোন নয় একই স্কুলের দুই ছাত্রীকে বিয়ের পর আরেক ছাত্রীকে ল্যাব সহকারীর অনৈতিক প্রস্তাব - dainik shiksha একই স্কুলের দুই ছাত্রীকে বিয়ের পর আরেক ছাত্রীকে ল্যাব সহকারীর অনৈতিক প্রস্তাব দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0027539730072021