দূর হবে কবে জ্ঞানের সংকীর্ণতা

মো. নজরুল ইসলাম |

এ দেশেরই এক মুক্তমনা বুদ্ধিজীবী বলেছিলেন ‘জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।’ তার বক্তব্য অনুকরণ করেই বলতে হচ্ছে জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার বিষয়টি যথার্থ অনুধাবন করার জন্যও যথেষ্ট জ্ঞানের প্রয়োজন। অনুশীলন ছাড়া সে জ্ঞান আসবে কোত্থেকে? আমার মতো প্রায় অনেকেরই ছোটবেলার গ্রামীণ জীবনে মা-বাবার পর প্রকৃতি আর পরিবেশই ছিলো দ্বিতীয় শিক্ষক। স্কুলজীবনের শুরুতে সম্বল ছিলো শুধুই কয়েকটি পাঠ্যবই, ছিলো না অন্য কোনো জ্ঞান-বিজ্ঞান বা গল্পের বই। বাসায় ছিলো না কোনো পত্র-পত্রিকা বা টেলিভিশন। অনেক বড় হবার পর আমাদের বাড়িতে এসেছিলো একটি রেডিও। শহরে যেতে হতো ঘোড়ার গাড়িতে, আর সিনেমা দেখাকে গণ্য করা হতো বেয়াদবি ও পাপ হিসেবে। আশেপাশে যাত্রা-পালাগান হতো, সেখানে কম-বয়সী ছেলেদের যাওয়া নিষেধ এবং মেয়েদের যাওয়া ছিলো সামাজিক ও ধর্মীয় অপরাধ, ধরা পড়লেই সাজা। খুব মনে পড়ে একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম রেডিওতে ইংরেজি খবর অথবা রবীন্দ্রসংগীত শুরু হলে কেউ একজন কট করে রেডিওটির নব বাঁদিকে ঘুরিয়ে ওটার কণ্ঠরোধ করে বাকশক্তিহীন করে দিতো।

জ্ঞানের উৎস ছিলো মৌলভী সাহেবরা, কোনো বিপদে পড়লেই বাড়ির মুরুব্বিরা দৌড় দিয়ে যেতেন মৌলভী সাহেবদের কাছে জ্ঞান ও দোয়া নিতে। ঝাড়ফুঁক, পানিপড়া, তাবিজকবজ এসবও পাওয়া যেতো তাদের কাছে সামান্য হাদিয়ার বিনিময়ে। দাওয়াত করে মৌলভীদের খাওয়ানো ছিলো বড়ই পূণ্যের কাজ তাই বাড়ির বড় মোরগের রানটি অথবা পুকুরের রুইমাছের মাথাটি গৃহের কারো পাতে না পড়ে কোনো এক সন্ধ্যায় দাওয়াতপ্রাপ্ত  মৌলভী সাহেবের পবিত্র থালায় শোভা পেতো এবং সেগুলোর সদ্ব্যবহারে হুজুরের চিকনা শরীর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বটগাছে পরিণত হতে বেশি সময় লাগতো না। উদর-পূর্তির বিনিময়ে তারা ছোটখাটো ওয়াজ করে যেতেন কীভাবে ওহুদের যুদ্ধে হুজুরপাকের দন্ত-মুবারক শহীদ হবার পর ভক্ত ওয়ায়েসকরণী তার নিজের সবকটি দাঁত হাতুড়ি দিয়ে ভেঙে ফেলেছিলেন, বড়পীর আব্দুর কাদের জিলানী মায়ের জঠরে থেকেই কীভাবে এক লম্পটকে খুন করেছিলেন এবং কীভাবে একটি চিতাবাঘকে হত্যা করে মায়ের ইজ্জত ও জীবন বাঁচিয়েছিলেন, অতঃপর ১০ পারা কোরআন মুখস্থ করে তবেই তিনি মায়ের গর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন। এ সমস্ত আজগুবি গল্প শুনিয়ে তিনি নিজেই পীর বনে যেতেন এবং ভবিষ্যতে আবারো দাওয়াত পাবার পথ প্রশস্ত করে আসর ত্যাগ করতেন। কাজেই, এদের সংস্পর্শে থেকে জীবন বা ধর্মকর্মের জ্ঞানের বিশাল এক ঘাটতি নিয়ে বেড়ে উঠতে হয়েছিলো এবং নিজের এই অপরিপক্কতা, নির্জ্ঞানতা এবং দুর্বলতার বিষয় অকপটে স্বীকার করতে ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে কোনোই দ্বিধা বোধ করি না, অন্যদের কথা হয়তো ভিন্ন।     

এবার প্রসঙ্গে আসা যাক। জাতিগতভাবেই মুসলিমরা বেশ কয়েক যুগ পিছিয়ে আছে এতে কোনো সন্দেহ নেই। প্রচলিত বিশ্বাস, সংস্কার-ধারণা, নিয়মনীতি, রীতি-রেওয়াজ ও প্রথা-পদ্ধতির দুর্ভেদ্য প্রাচির ভেঙে বেরিয়ে আসতে আরো কতোটা সময় ক্ষেপণ করতে হবে তা আমরা নিজেরাই জানি না। তবে আশার কথা, সামাজিক বা রাষ্ট্রীয় রেনেসাঁ না ঘটলেও ব্যক্তিক উদ্যোগে, মেধা-মন-মগজ-মনন-মনীষা, অসীম সাহস ও অদম্য স্পৃহার বদৌলতে ইতোমধ্যেই অন্ধবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে এ উপমহাদেশে হিন্দু-মুসলিমের একটি দল বেরিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, সমাজ-সংস্কারক ও রাজনৈতিক বীরের ভূমিকায়। স্যার জগদীশ, সত্যেন বোস প্রমুখরা বিজ্ঞানের মশালে অগ্নি প্রজ্বলন করেছেন, রামমোহন, ঈশ্বরচন্দ্র, রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দরা সমাজ-সংস্কারে অনন্য ভূমিকা রেখে গেছেন। সাহিত্য জগতে প্রবল প্রতাপান্বিত শাহ মুহম্মদ সগীর, আলাওল, দৌলত উজির বাহারাম খান, দৌলত কাজী, কৃত্তিবাস, বড়ুচন্ডিদাস, ভারতচন্দ্র, মুকুন্দরাম, গোবিন্দদাস, কাশীরামদাস এবং এ কালের বঙ্কিম, মধুসুদন, রবিঠাকুর, নজরুল, জীবনানন্দ দাশের সগৌরব পদচারণা সাংঘাতিকভাবে দৃশ্যমান। সবশেষে হুমায়ূন আহমেদ, সুনীল গাঙ্গুলী এবং সমরেশ প্রমুখ লিখিয়েরাও অসংখ্য ভক্ত-পাঠক সৃষ্টি করে প্রয়াত হলেন। সাহিত্যাঙ্গনে এদের অবদান অনস্বীকার্য। 

রাজনীতিতে অপশাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন হাজী শরীয়তুল্লাহ ও তিতুমীরের মতো বীরসেনারা। বাংলার ইতিহাসে বাঙালিসত্বা সচেতন, আত্মমর্যাদাবোধ এবং স্বাধীনতাপ্রিয় বাঙালির তালিকা নাতিদীর্ঘ নয়। বারীণ ঘোষ, অরবিন্দ ঘোষ, প্রফুল্ল চাকী, ক্ষুদিরাম বসু, সূর্যসেন, সুভাস দত্ত, প্রীতিলতা, কল্পনা দত্ত, বাঘা যতীন, অনন্তসিংহ, অম্বিকা চক্রবর্তী, মাওলানা ভাসানী এবং শেখ মুজিবুর রহমানের নাম সগৌরব গর্বে স্ফীতবুকে উচ্চারিত হয় সমস্ত বাঙালির কন্ঠে।     

যাদের নাম উচ্চারিত হলো তারা ছিলেন কুসংস্কারমুক্ত, মুক্তমনা ও প্রগতিশীল। তুলনামূলক পর্যালোচনায় দেখা যায় শুধু ভারতবর্ষে নয় বরং সারা পৃথিবীতেই ক্ষুদ্র দু’একটা নৃগোষ্ঠী ছাড়া মুসলমানরা পিছিয়ে আছে অন্যান্যের চেয়ে কারণ মুসলমানদের মননে মগজে তৈরি হয়ে আছে এক অদৃশ্য প্রাচির যা বাধার সৃষ্টি করে উন্নতর জগতে প্রবেশের। আলেক্সান্ডার, সাইরাস, হালাকু খাঁ, চেঙ্গিস খাঁ, কুবলা-তৈমুর-নেপোলিয়ন, হিটলার–এদের আক্রমণ ও বিজয় থেকেও সম্ভবত মুসলিম জাতি তেমন শিক্ষা নিতে পারেনি। এমনকি শিক্ষা নিতে পারেননি রাসুল (সা.) প্রদত্ত বিখ্যাত বিদায় হজ্জের ভাষণ অথবা রাসুল (সা.) প্রণীত মদীনা সনদ থেকে। উল্টো যে কাজটি করেছে সেটা হলো রাসুলকে বানিয়েছেন অলৌকিক শক্তিসম্পন্ন এক পুরুষ আর গ্রন্থকে পরিণত করেছে লালসালুতে জড়িয়ে রাখা চুমু খাওয়ার এক পবিত্র বস্তুতে। জ্ঞানার্জন, গবেষণা ও কর্মসংক্রান্ত আয়াতগুলোর অপব্যাখ্যা করে এরা বিশ্বাস স্থাপনের নির্দেশ দেয় কেবল সাচ্চা ঈমানের নামে রাসুল-পুজা, শাস্ত্রানুগত্যের নামে ঐশী শক্তির মুখাপেক্ষী হওয়া এবং আচার-নিষ্ঠা পালনের মাধ্যমে স্বর্গলাভের আশায় কোনোরকম দিনাতিপাত করা। তাদের ধারণা, আচার পালনই তাদের জীবন-জীবিকার, সমাজের, রাষ্ট্রের সর্বপ্রকার চাহিদা মেটাতে সক্ষম, বিশেষ রাতের প্রার্থনাই তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করে দেবে। কল্পিত পরলোকের প্রসারিত জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য, সাচ্ছল্য ও সুখের আশ্বাসই এদের একান্ত আরাধ্য বিষয়। আরব-বহির্ভূত এবং আরব-বিজিত দেশে দীক্ষিত মুসলমানেরা যে দিগ্বিজয়ী হয়নি, সম্পদশালী হয়নি বরং দৈশিক ও গোত্রিক বিবাদে জড়িয়ে পড়ে একপর্যায়ে পরাজয়ের গ্লানিতে ভুগেছে-এ বিষয়গুলো এখনো তারা বুঝতে পারে না, বিবেচনায় নেয় না বরং অযথাই নিজেদেরকে শ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে, সৃষ্টিকর্তার একমাত্র মনোনীত মনুষ্যজাতি হিসেবে প্রচারের অপপ্রয়াস পায়। যখনই নিজেদের কেউ সঠিকটা উপলব্ধি করে বোঝানোর চেষ্টা করেছে তখনই ধর্মদ্রোহিতার অপবাদ দিয়ে তার গর্দান লক্ষ্য করে নেমে এসেছে শানিত তরবারি। দেশ-কাল-প্রতিবেশ-প্রয়োজন চেতনাবিরহী বলেই মুসলিমরা আজও খাঁটি ঈমানের প্রত্যাশী এবং মোনাজাতে আল্লাহর কৃপা-করুণা-দান-দাক্ষিণ্য প্রার্থী। অথচ পবিত্র গ্রন্থে স্পষ্ট উল্লিখিত রয়েছে ‘আমি (আল্লাহ) শুধু সেই জাতিকেই সাহায্য করি যারা নিজের ভাগ্যন্নোয়নের চেষ্টা করে।’ যুগযুগ ধরে আমরা ফিলিস্তিনিদের মুক্তির জন্য মোনাজাত করে চলেছি কিন্তু আজ পর্যন্ত তাদের মুক্তি মিলেছে কি? আমাদের প্রার্থনা কবুল হয়েছে কি আজ পর্যন্ত? ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে কয়েকটি আরব দেশ এক সঙ্গে ইসরায়েলকে আক্রমণ করেও নিজেরা গো-হারা হেরেছে। কারণ, তাদের নিজেদের মধ্যে কোনো সমন্বয় ছিলো না, ছিলো না কোনো সুপরিকল্পনা বরং নিজেদের মধ্যে গুঁতোগুঁতি লেগে ছিলো সর্বক্ষণ। আর এই ঘটনা ইহুদিদেরকে আরো সাহসী করে তুলেছে এবং ধীরে ধীরে তারা দখল করে ফেলেছে মুসলিম-শাসিত আরো এলাকা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে, অটোমান সাম্রাজ্যের পতনকালেও ইহুদীদের সংখ্যা ছিলো সেখানকার মোট জনসংখ্যার মাত্র ৩ শতাংশ, অথচ এখন ওরাই ৭০ শতাংশ। হিটলার প্রায় ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলেন, বাকিরা ছড়িয়ে পড়েছিলো ভিক্ষুকের মতো বিভিন্ন দেশে। ইউরোপিয়ান কলোনাইজেশনের সুযোগ নিয়ে তারা একত্রে জড় হয়ে ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে নিজেদেরকে স্বাধীন বলে ঘোষণা করলো। মুসলমানদের ধারণা ইহুদিরা অভিশপ্ত জাতি, কাজেই ওদের ধ্বংস অনিবার্য। অদ্ভুত ব্যাপার পৃথিবীর জন্মলগ্ন থেকে সবচেয়ে বেশি নবী-রাসূল এসেছেন ইহুদিদের মাঝেই, আধুনিক যুগেও বিখ্যাত সব দার্শনিক, বিজ্ঞানীদের বেশিরভাগই এসেছে ইহুদিদের মধ্য থেকেই। ফ্রয়েড, কার্ল মার্ক্স, ওপেনহাইমার, আইনস্টাইন–এরা সবাই ইহুদি। এরপরও কি আমরা বলবো ওরা অভিশপ্ত, ওদের শাস্তি অনিবার্য? এ নিয়ে তর্ক অনাবশ্যক কারণে একদল তর্কে না পেরে তেড়ে আসতে সদা প্রস্তুত। ফিলিস্তিনিরা বাসর রাতেই বিড়াল মারতে পারেনি, আস্তে আস্তে যখন ইহুদিরা একের পর এক তাদের এলাকা দখল করে নিয়েছে তখনও তাদের ঘুম ভাঙেনি। ইংরেজদের ধূর্তামি, জাতিসংঘের ভণ্ডামি, বেলফোর ঘোষণার অসারতা বুঝতে মুসলিমদের দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়েছে যখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। 

ওল্ড টেস্টামেন্টে ইহুদিরা আটকে নেই, তারা বোঝে বিশ্বরাজনীতি, বিজ্ঞান ও আধুনিকতা। ফিলিস্তিনি সংকট এখন আর কোনো ধর্মীয় বিষয় নয় বরং সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। এটির মীমাংসাও হতে হবে রাজনৈতিকভাবেই, যা বুঝতে বা করতে অক্ষম ওরা। রক্ষণশীলতা, ধর্মান্ধতা, প্রগতিশীল ও প্রাগ্রসর চিন্তা-চেতনার অভাব এখনো মুসলিম জাতিকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। জুম্মার নামাজে দেশের অন্যতম এক সরকারি কলেজের ইমাম সাহেবকে বলতে শুনলাম অচিরেই নাকি জেরুজালেমের ভূগর্ভ হতে দাজ্জাল আবির্ভূত হবে, আকাশ থেকে ঈসা নবী নেমে আসবেন, ছুটে যাবেন ইমাম মাহদী ওই দাজ্জালকে বধ করতে, ইহুদিরা ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে আর ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে সারা দুনিয়ায়। অদ্ভুত শোনালো, যেখানে সরকারি কলেজের অনার্স-মাস্টার্সের ছাত্ররা বসে আছে, আছেন শিক্ষকবৃন্দও, সেখানে এ রকম অবাস্তব, অখাদ্য বক্তৃতা চলে কীভাবে! মুসলিমরা এখনো বিজ্ঞানমনস্ক হতে পারলো না, কর্মকৌশল, উদ্ভাবনীশক্তি, ব্যবসায়-বাণিজ্য, বৈজ্ঞানিক উপায়ে সমাজ-সংস্কার এখনো এদের মগজে প্রবেশ করেনি, মাথায় শুধু গিজগিজ  করে কয়হাত লম্বা দাড়ি রাখতে হবে, কতগজ কাপড় দিয়ে জুব্বা/বোরখা বানাতে হবে, আর কাজ না করে আল্লাহর কাছে কীভাবে মোনাজাতে ব্যস্ত থাকতে হবে। এ জাতির সমস্যা সমাধানের তেমন কোনো আশা নেই, মুক্তির কোনো পথ নেই। কারণ ওটাই--জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট আর মুক্তি সেখানে একেবারেই অসম্ভব।           

লেখক: যুগ্ম পরিচালক, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

 

শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।


পাঠকের মন্তব্য দেখুন
অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার - dainik shiksha অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ - dainik shiksha চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ করতে শিক্ষামন্ত্রীর সুপারিশ কলেজের শিক্ষকদের ডিজিটাল বদলির আবেদন শুরু রোববার - dainik shiksha কলেজের শিক্ষকদের ডিজিটাল বদলির আবেদন শুরু রোববার ৫ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস, তাপমাত্রা নিয়ে সুখবর - dainik shiksha ৫ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস, তাপমাত্রা নিয়ে সুখবর বুটেক্সের প্রথম সমাবর্তন ৭ সেপ্টেম্বর - dainik shiksha বুটেক্সের প্রথম সমাবর্তন ৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি: শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha শুক্রবার স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত হয়নি: শিক্ষা মন্ত্রণালয় দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটিতে বিশেষ কমিটি গঠনে নীতিমালা হবে: শিক্ষামন্ত্রী - dainik shiksha দুর্যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটিতে বিশেষ কমিটি গঠনে নীতিমালা হবে: শিক্ষামন্ত্রী হিটস্ট্রোকে সাতক্ষীরায় শিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে সাতক্ষীরায় শিক্ষকের মৃত্যু দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.011967897415161